ক্যান্সার কাকে বলে? ক্যান্সারের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিন

ক্যান্সার কাকে বলে? ক্যান্সারের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনাদেরকে জানানোর জন্যই আজকের আর্টিকেলটি লেখা। বর্তমান বিশ্বে মরণব্যাধি ক্যান্সার মানব-মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে বলে গ্লোবাকান (গ্লোবাল ক্যান্সার অবজারভেটেরি) এর গবেষণা থেকে জানা গেছে। ক্যান্সার সম্পর্কে এখনই সকলের সচেতন হওয়া জরুরী।

ক্যান্সার কাকে বলে? ক্যান্সারের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার

২০২০ সালে অনুষ্ঠিত গ্লোবাকান এর গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে সারা বিশ্বের প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষ ক্যান্সারে মারা গেছেন। উক্ত প্রতিষ্ঠানের বিশেষজ্ঞদের মতে ২০৪০ সালে মানব মৃত্যুর এই সংখ্যা ৫০ শতাংশে উন্নীত হতে পারে। আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন ক্যান্সার কাকে বলে? ক্যান্সারের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।

পেজ সুচিপত্র

ক্যান্সার কাকে বলে বা ক্যানসার কি?

ক্যান্সার হলো এক ধরনের রোগ যা শরীরের কোষগুলোর অস্বাভাবিক ও অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি এবং বিভাজন দ্বারা সংঘটিত হয়ে থাকে। মানব দেহের কোষগুলো একটি নিয়ম মেনে বৃদ্ধি পায় ও বিভাজন ঘটে। যদি কোন কারনে এই বৃদ্ধি ও বিভাজন অনিয়ন্ত্রিতভাবে ঘটে তখন তাকে ক্যান্সার বলে চিহ্নিত করা হয় বা ক্যান্সার বলে। ক্যান্সার শরীরের যে কোন অংশে হতে পারে। শরীরের স্বাভাবিক টিস্যু ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ক্যান্সার কোষগুলো শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়লে তাকে মেটাস্টেসিস বলা হয়।

ক্যান্সারের কারণ

ক্যান্সারের কারণ কি? ক্যান্সার কেন হয়? এই প্রশ্নগুলোর উত্তরে এখনও পর্যন্ত ঠিক কি কারনে ক্যান্সার হয় বিজ্ঞানীরা সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট করে সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেননি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বংশগত, পরিবেশগত, খাদ্যাভ্যাস বা জীবনযাত্রার মানের কারণে ক্যান্সার হতে পারে বলে তাঁরা ধারনা প্রদান করেছেন। ক্যান্সারের সাধারণ কারণগুলো হলো

  • বয়সজনিত কারণ,
  • পারিবারিক বা জেনেটিক কারণ,
  • জীবনযাত্রার মানজনিত কারণ,
  • পরিবেশগত কারণ,
  • পেশাগত কারণ,
  • খাদ্যাভ্যাস জনিত কারণ,
  • ভাইরাসজনিত কারণ। ইত্যাদি।

ক্যান্সার হওয়ার উক্ত কারণগুলো নিম্নে সংক্ষিপ্ত আকারে বর্ণনা করা হলো।

বয়সজনিত কারণ ঃসাধারণত বয়স বাড়তে থাকলে মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকে। এতে করে বলা যায় বয়স যত বাড়বে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তত বাড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এক পরিসংখানে দেখা গেছে যত মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় তাদের মধ্যে ৭০ শতাংশেরই বয়স ৬০ বছরের বেশি।

বংশগত বা জেনেটিক কারণ ঃ অনেক ক্ষেত্রে পারিবারিক বা জেনেটিক কারণেও ক্যান্সার হয়ে থাকে। জীন মিউটেশনের কারণেও বংশ পরংপরায় ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

আরও পড়ুন ঃ কোভিড ওমিক্রন এক্সবিবি করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট কেন এত ভয়ংকর।

জীবনযাত্রার মানজনিত কারণ ঃস্বাভাবিক জীবনযাত্রার দ্যত ঘটলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। বিশেষ করে যারা শারীরিক পরিশ্রম স্বাভাবিক মতো করেন না, তাদের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।

পারিবারিক কারণ ঃ ক্যান্সারের সাথে পারিবারিক বা জিনগত কারণ রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন। এক্ষেত্রে তাঁরা মনে করেন পরিবারের কারো ক্যান্সার থাকলে অন্যান্যদের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেকখানি বেড়ে যায়।

ক্যান্সারের কারণ জানতে এখানে পড়ুন

পেশাগত কারণ ঃ পেশাগত কারণেও ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিছু কিছু ধাতব পদার্থ রয়েছে যেগুলো নিয়ে বেশি কাজ করলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

পরিবেশগত কারণ ঃক্যান্সার হওয়ার পরিবেশগত কারণের মধ্যে অন্যতম হলো সূর্য। রোদে বেশি সময় ধরে কাজ করার কারণে ত্বকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আবার তেজস্ক্রিয়তার কারণেও ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

আরও পড়ুন ঃ পড়ালেখায় মনোযোগ বাড়ানোর সহজ ২০ টি উপায় জেনে নিন।

খাদ্যাভ্যাস জনিত কারণ ঃখাদ্যাভ্যাসের সাথে ক্যান্সারের গভীর সম্পর্ক রয়েছে বলে গবেষকরা মনে করেন। বিশেষ করে ধূমপান ও মদ্যপান করলে মুখ, কন্ঠনালী, ফুসফুস ও যকৃত ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

ভাইরাসজনিত কারণ ঃ ভাইরাস জনিত কারণেও অনেক সময় ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। বিশেষ করে হিউম্যান পেপিনোমা ভাইরাস (HPV), হেপাটাইটিস বি ভাইরাস, হেপাটাইটিস সি ভাইরাস। এসব ভাইরাসের কারণেও ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে।

ক্যান্সারের লক্ষণ

ক্যান্সারের লক্ষণগুলো নির্ভর করে শরীরের কোন অংশে বা কোন অঙ্গে ক্যান্সার হয়েছে এবং ক্যান্সারের ধরন কেমন তার উপর। ব্লাড ক্যান্সার, প্রোস্টেট গ্ল্যান্ড, জরায়ু, স্তন, অগ্নাশয় এবং স্কিন ক্যান্সার এগুলোর প্রত্যেক অঙ্গের ক্যান্সারের জন্য আলাদা আলাদা লক্ষণ ও উপসর্গ প্রকাশ পায়। তবে সব ধরনের ক্যান্সারের সাধারণ কিছু লক্ষণ থাকে, সে লক্ষণগুলো নিম্নরূপ - 

আরও পড়ুন ঃ চর্মরোগ সোরিয়াসিস ঃ সংজ্ঞা লক্ষণ কারণ চিকিৎসা ও প্রতিকারের ঘরোয়া উপায়।

  • খাবার গ্রহণের সমস্যা,
  • খুব ক্লান্ত বোধ করা,
  • দীর্ঘদিনের ব্যাথা,
  • শরীরের যেকোনো অংশে চাকা বা গুটি বা দোলা অনুভব করা,
  • ওজন হঠাৎ অস্বাভাবিকভাবে কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া,
  • অতিরিক্ত জ্বর ও মাথা ব্যথা হওয়া,
  • রাতে অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়া বা শীত লাগা,
  • দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা গলা ভাংগা (স্বরভঙ্গ),
  • খাবারে রুচি হওয়া,
  • হঠাৎ ত্বকের পরিবর্তন হওয়া,
  • মল ত্যাগের অভ্যাসে পরিবর্তন (ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য বা মলের সাথে রক্ত যাওয়া),
  • অস্বাভাবিক রক্তপাত হওয়া। ইত্যাদি।

যেসকল খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়

ক্যান্সার কাকে বলে? ক্যান্সারের কারণ, ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে আপনারা উপরোক্ত আলোচনা পড়ে জানতে পেরেছেন। আর্টিকেলটির এই অংশটুকু পড়লে আপনারা জানতে পারবেন যে সকল খাবার খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে সে সম্পর্কে এই খাবারগুলো আপনারা মনের অজান্তেই নিজেরাও খাচ্ছেন বাচ্চাদের কেউ খাওয়াচ্ছেন যা এখনই পরিহার করা উচিত ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে এমন খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে - 

যেসকল খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়
  • ব্রয়লার মুরগির মাংস,
  • অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার,
  • অতিরিক্ত ভাজা খাবার,
  • প্রক্রিয়াজাত সাদা আটা,
  • অতিরিক্ত চিনি যুক্ত খাবার,
  • সার দিয়ে চাষ করা মাছ,
  • অতিরিক্ত চিনি যুক্ত পানীয়,
  • লজেন্স বা ক্যান্ডি,
  • তামাকজাত দ্রব্য গ্রহন,
  • প্রক্রিয়াজাত কৃত্রিম চিনি,
  • মদ্যপান,
  • প্যাকেটজাত চিপস,
  • প্রক্রিয়াজাত লাল মাংস। ইত্যাদি।

ক্যান্সারের প্রতিকার / ক্যান্সারের চিকিৎসা 

ক্যান্সারের প্রতিকার বা ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্পর্কে জানার জন্য আপনারা অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকেন। ক্যান্সারের প্রতিকার বা চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন রকমের পদ্ধতি রয়েছে। ক্যান্সারের প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে চিকিৎসার মাধ্যমে এটি সারানো যায় বা নিরাময় যোগ্য। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ক্যান্সারগুলো লাস্ট স্টেজে গিয়ে প্রকাশ পায়। তখন চিকিৎসাটা বেশ জটিল হয়ে পড়ে। ক্যান্সারের প্রতিকার বা ক্যান্সারের চিকিৎসাগুলো নিম্নরূপ - 

আরও পড়ুন ঃ গর্ভাবস্থার তৃতীয় তিন মাসে করনীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা।

  • সার্জারি বা অস্ত্রোপাচার,
  • রেডিয়েশন থেরাপি,
  • কেমোথেরাপি,
  • ইমিউনোথেরাপি,
  • হরমোন থেরাপি। ইত্যাদি।

ক্যান্সারের উক্ত চিকিৎসা সম্পর্কে নিম্নে সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করা হলো।

সার্জারি বা অস্ত্রোপাচার ঃ শরীরের যে অংশে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় সেই অংশটুকু ও তার আশেপাশের এলাকা সার্জারির মাধ্যমে কেটে ফেলা হয়। এই অপারেশন অল্প জায়গা জুড়ে হলে বা ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়ে এ ধরনের চিকিৎসা দেয়া হয়।

রেডিয়েশন থেরাপি ঃশরীরের যে অংশে ক্যান্সার হয় সেই অংশবিশেষ জায়গাটুকুতে তেজস্ক্রিয় রশ্মি প্রয়োগ করে সেই অংশের ক্যান্সার কোষগুলোকে ধ্বংস করে ফেলা হয়। এতে করে ক্যান্সার অনেক সময় ভালো হয়ে যায়।

কেমোথেরাপি ঃ কেমোথেরাপিতে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করার জন্য কিছু ঔষধ ব্যবহার করা হয়। সেগুলো ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল আকারে খেতে হয় অথবা স্যালাইন এর মাধ্যমে রক্তের সাথে মিশিয়ে দেওয়া হয়। এগুলো রক্তের সাথে চলাচল করে যেই জায়গাগুলোতে ক্যান্সার কোষ থাকে সেখানকার ক্যান্সার কোষগুলোকে ধ্বংস করার জন্য চেষ্টা করে।

ইমিউনোথেরাপি ঃ এই থেরাপিতে শরীরের ক্যান্সার কোষ সনাক্তকরণ ও  আক্রমণ করার জন্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ইমিউনোথেরাপি প্রয়োগ করা হয়। এই চিকিৎসার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ক্যান্সারের ভ্যাকসিন, সিএআর - টি সেল থেরাপি এবং ইনহিবিটর থেরাপি।

হরমোন থেরাপি ঃ ক্যান্সার ভালো করার জন্য হরমোনের মাধ্যমে যে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হয় সেটাই মূলত হরমোন থেরাপি। বিশেষ করে স্তন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সারের চিকিৎসা এই থেরাপি ব্যবহার করা হয়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ

ক্যান্সার কাকে বলে? ক্যান্সারের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনারা উপরোক্ত আলোচনা পড়ে জেনেছেন। ক্যান্সারের প্রতিরোধ সম্পর্কে জানার জন্য আপনারা অনেক ভাবেই চেষ্টা করে থাকেন। আর্টিকেলের এই অংশটুকু পড়লে আপনারা ক্যান্সারের প্রতিরোধ সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা গুলো জানতে পারবেন। গবেষকরা মনে করেন নিয়মিত কিছু বিষয় মেনে চললে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকাংশে কমানো সম্ভব।

  • নিয়মিত ব্যায়াম করা,
  • খাদ্য অভ্যাস,
  • সচেতনতা। ইত্যাদি।

নিয়মিত ব্যায়াম করা ঃবিশেষজ্ঞরা মনে করেন নিয়মিত ব্যায়াম (যেমন - খেলাধুলা করা, নাচ করা, হাঁটাহাঁটি করা, দৌড়ানো, সাইকেল চালানো ইত্যাদি) করলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কম থাকে।

খাদ্য অভ্যাস ঃগবেষণা দেখা গেছে যে সকল ব্যক্তিরা পান সুপারি, জর্দা, তামাক, গুল ও চর্বিযুক্ত খাবার বেশি খান তাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। অপরদিকে যারা প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার বেশি খান তাদের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কি কম থাকে।

সচেতনতা ঃসচেতন ব্যক্তিদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। বিশেষ করে - 

  • স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ করা।
  • রোদে বের হলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা।
  • শরীরের কোন অস্বাভাবিকতা দেখা দিলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা।
  • শরীরের কোন গোটা বা গুটি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।
  • ৫০-৫৫ বছরের বেশি বয়স হলে নিয়মিত ডাক্তারি চেকআপ করা। ইত্যাদি।
  • ক্যান্সারের উদ্দীপক হতে পারে এমন খাবার গ্রহণ না করা। ইত্যাদি।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক বৃন্দ, ক্যান্সার কাকে বলে? ক্যান্সারের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কিত আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা এ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যগুলো বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন ও উপকৃত হয়েছেন। ক্যান্সার সত্যিই এখন পর্যন্ত একটি মরণব্যাধি! ক্যান্সারকে জয় করার জন্য সচেতন থেকে বিভিন্ন খাদ্যভাসের পরিবর্তন আনতে হবে। যাতে করে মরণব্যাধি ক্যান্সার শরীরে বাসা বাঁধতে না পারে। সর্বদা সচেতন থেকে শরীরের যেকোনো অস্বাভাবিকতা হলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url