কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি লেখা। ডিম একটি জনপ্রিয় খাদ্য। ডিম খেতে প্রায় সকলেই পছন্দ করেন। আমাদের দেশে মুরগির ডিম ও হাঁসের ডিম বেশি প্রচলিত হলেও বর্তমান সময়ে কোয়েল পাখির ডিম বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কোয়েল পাখির ডিম আকারে ছোট হলেও পুষ্টিগুণে ভরপুর।

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা

আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ,উপকারিগুণ ও অপকারিতাসহ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে। প্রাকৃতিক পুষ্টিগুণে ভরপুর কোয়েল পাখির ডিম শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেই খেতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক পুষ্টিগুণে ভরপুর কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিগুণগুলো।

পেজ সুচিপুত্র

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ

কোয়েল পাখির ডিমগুলো দেখতে অন্যান্য ডিমের তুলনায় ছোট আকারের হলেও এর রয়েছে যথেষ্ট পুষ্টিগুণ ও পুষ্টিমান। কোয়েল পাখির ডিমে নিম্নোক্ত পুষ্টিউপাদানগুলো পাওয়া যায়। যেগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধে ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যথেষ্ট কার্যকরী - 

  • এনার্জি বা খাদ্য শক্তি,
  • কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা,
  • প্রোটিন বা আমিষ,
  • ফ্যাট বা চর্বি,
  • সুগার বা চিনি,
  • ভিটামিন এ,
  • ভিটামিন বি৬,
  • ভিটামিন বি১২,
  • ভিটামিন ই,
  • ক্যালসিয়াম,
  • আয়রন,
  • পটাশিয়াম,
  • ম্যাগনেসিয়াম,
  • সোডিয়াম,
  • জিংক,
  • ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড,
  • ওমেগা ৬ ফ্যাটি এসিড,
  • লাইসিন ৮,
  • কোলেস্টেরল,
  • এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন খনিজ পদার্থ বা মিনারেলস। 

কোয়েল পাখির খাওয়ার নিয়ম

পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার জন্য ধরা-বাধা কোন নিয়ম নেই। এই ডিম যার যেভাবে রুচি হবে সে সেভাবেই খেতে পারবেন। নিম্নোক্ত যে কোন ভাবেই খাওয়া এ ডিম খাওয়া যেতে পারে।

আরও পড়ুন ঃ ফুলকপির পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • পেঁয়াজ-মরিচ দিয়ে ভাজি করে খাওয়া যায়।
  • সিদ্ধ করে খাওয়া যায়।
  • রান্না করে খাওয়া যায়।
  • পোচ করে খাওয়া যায়।
  • অমলেট করে খাওয়া যায়।

কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা

কোয়েল পাখির ডিম মানব স্বাস্থ্যের জন্য যথেষ্ট উপকারী। এই ডিমগুলো আকারে ছোট হলেও পুষ্টিগুনে ভরপুর। কোয়েল পাখির ডিম ছোট বলে সকল শ্রেণীর ও  বয়সের মানুষ খেতে পারেন। কারো কারো মতে ডিমের কুসুম খেলে অনেকের সমস্যা দেখা দেয়। সেই ক্ষেত্রে এ ডিম খাওয়ার কারণে তেমন কোন ক্ষতি করে করে না। কোয়েল পাখির ডিম খেলে যে উপকারগুলো পাওয়া যায় সেগুলো হলো - 

  • কোয়েল পাখির ডিম চোখের জন্য উপকারি,
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, 
  • কোয়েল পাখির ডিম হৃদপিণ্ড ভালো রাখে,
  • চুল ও ত্বকের যত্নে উপকারী,
  • ওজন নিয়ন্ত্রণ করে,
  • পেশির গঠন ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে,
  • দাঁত ও হাড়ের গঠন মজবুত করে,
  • মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়,
  • এলার্জি প্রতিরোধে সহায়তা করে,
  • বয়সের ছাপ কমায়,
  • টক্সিন নিঃসরণ করে।ইত্যাদি।

চোখের যত্নে কোয়েল পাখি ডিম

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কে আলোচনায় এখন আমরা জেনে নেব কোয়েল পাখির ডিম চোখের যত্নে উপকারী সে সম্পর্কে। কোয়েল পাখির ডিম রয়েছে ভিটামিন এ ও এ্যাটিঅক্সিডেন্ট। যেগুলো চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করার পাশাপাশি চোখের দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে।

আরও পড়ুন ঃ চালতার পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় 

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কে আলোচনায় এখন আমরা জেনে নিব কোয়েল পাখির ডিম খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে সে সম্পর্কে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কোয়েল পাখির ডিম রয়েছে বিভিন্ন ধরনের এন্ট্রিঅক্সিডেন্ট, মিনারেলস ও ভিটামিন সি যেগুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ফলে সর্দি কাশি সহ অন্যান্য ফ্লু জাতীয় রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা দেয়

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা জেনে নেব কোয়েল পাখির ডিম খেলে ডিম যন্ত্রের সুরক্ষা করে সে সম্পর্কে। এ ডিমের ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড ও পটাশিয়াম রক্তে চাপ নিয়ন্ত্রণ করে, কোলেস্টেরল কমায় ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ফলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে।

আরও পড়ুন ঃ কলার পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

চুল ও ত্বকের যত্নে

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনায় এ পর্যায়ে আমরা জেনে নিব কোয়েল পাখির ডিম খেলে চুল ও ত্বক ভালো থাকে সে সম্পর্কে। কোয়েল পাখির ডিমে রয়েছে ভিটামিন ই, মিনারেলস ও এন্টি অক্সিডেন্ট যেগুলো চুল ও ত্বক ভালো রাখতে সহায়তা করে।

আরও পড়ুন ঃ লাল শাকের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব কোয়েল পাখির ডিম খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে সে সম্পর্কে। কোয়েল পাখির ডিম আকারে ছোট হওয়ার কারণে ক্যালোরিও কম। মাত্র ১৪ ক্যালোরি এনার্জি থাকে প্রতি ১০০ গ্রাম কোয়েল পাখির ডিমে। পরিমাণ মতো কোয়েল পাখির ডিম খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

আরও পড়ুন ঃ ভুট্টার পুষ্টিগুণ ২০ উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

পেশির ক্ষয় পূরণ ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে 

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা জেনে নেব কোয়েল পাখির ডিম খেলে পেশির ক্ষয় পূরণ হয় ও পেশির বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে সে সম্পর্কে।
পেশির ক্ষয় পূরণ ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে
প্রতি ১০০ গ্রাম কোয়েল পাখির ডিমে রয়েছে  ১৩ গ্রাম প্রোটিন, যা দেহের পেশি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ও পরিশ্রমের কারণে পেশি ক্ষয় হলে সে ক্ষয় রোধে সহায়তা করে।

হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করে

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কে এখন আলোচনা করব কোয়েল পাখির ডিম খেলে হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত হয় সে সম্পর্কে। এ ডিমে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন ডি ও অন্যান্য মিনারেলস যেগুলো হাড় ও দাঁতের গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ ১২ টি উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা আলোচনা করব এ ডিম মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে সে সম্পর্কে। কোয়েল পাখির ডিম রয়েছে ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি ১২, কোলিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান যেগুলো স্নায়ুতন্ত্র ঠিক রাখে ফলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে। এ ডিম মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।

এলার্জি প্রতিরোধে করে 

যাদের বেশি পরিমাণে এলার্জির সমস্যা আছে তারা কোয়েল পাখির ডিম খেতে পারেন। এই ডিমে রয়েছে ওভোমুকোইড নামে এক ধরনের প্রোটিন, যা শরীরে এলার্জি প্রতিরোধে সহায়তা করে।

বয়সের ছাপ কমায়

কোয়েল পাখির ডিমে রয়েছে লাইসিন ৮ নামক এক ধরনের অ্যামাইনো এসিড, যা ত্বকের কোলাজেন তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে ও ত্বক সুন্দর রাখে। ফলে বয়সের ছাপ বুঝা যায় না বা বয়স বাড়লেও প্রাণবন্ত মনে হয়।এ জন্য বয়সের চাপ কম মনে হয়।

টক্সিন নিঃসরণের সহায়তা করে 

রক্তের মধ্যে বিভিন্ন রকমের টক্সিন পদার্থ থাকে। যে পদার্থ গুলোকে কোয়েল পাখির ডিমে বিদ্যমান বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের কারনে রেচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মূত্রের সাথে বের করে দেয়, ফলে দেহ টক্সিন বা বিক্রিয়া মুক্ত থাকে।

হাঁপানি রোগ কমায়

কোয়েল পাখির ডিম খেলে হাঁপানি কমতে সহায়তা করে। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এ ডিম বেশি উপকারি। হাঁপানিতে আক্রান্ত ১৮০ জন শিশুর উপরে একটি জরিপ করে দেখা গেছে, যে সকল শিশুরা নিয়মিত কয়েল পাখির ডিম খায় ঐ সকল শিশুদের হাঁপানির কষ্ট, তীব্রতা ও অস্থিরতা উল্লেখযোগ্য হারে কম।

বয়স ভেদে কয়টা করে ডিম খাওয়া উচিত 

কোয়েল পাখির ডিম আকারে ছোট হওয়ার কারণে অনেকে অনেকগুলো করে ডিম একবারে খেয়ে ফেলেন। বেশি পরিমাণে ডিম একসাথে খেলে স্বাস্থ্যের উপকারের চেয়ে অপকার হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে। সেজন্য বয়স ভেদে অর্থাৎ কোন বয়সে কয়টা ডিম খাওয়া উচিত সেটি নিম্নে প্রদান করা হলো।

  • শিশু, ১-৭ বছর বয়স ঃ দুই থেকে তিনটা ডিম প্রতিদিন খেতে পারবে।
  • শিশু, ৮ থেকে ১৫ বছর বয়স ঃ প্রতিদিন তিন থেকে চারটা ডিম খেতে পারবে।
  • যাদের বয়স ১৬ থেকে ১৮ বছর ঃ প্রতিদিন চার থেকে পাঁচটা ডিম খেতে পারবেন।
  • যারা প্রাপ্তবয়স্ক ঃ প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দৈনিক পাঁচ থেকে ছয়টা ডিমের বেশি খাওয়া উচিত নয়।

কোয়েল পাখির ডিমের দাম কত 

কোয়েল পাখির ডিমগুলো অন্যান্য ডিমের তুলনায় আকারে ছোট এবং দেখতেও ভিন্ন রকমের। কোয়েল পাখির ডিম বাজারে প্রায় সব মুদিখানার দোকানেই পাওয়া যায় এছাড়াও শীত মৌসুমে রাস্তার ধারে এ সিদ্ধ করে বিক্রি করে। এই ডিমগুলো অন্যান্য ডিমের তুলনায় একটু কম দামে বিক্রি হয়

  • কোয়েল পাখির প্রতিটি কাঁচা ডিমের দাম ৩ থেকে সাড়ে ৩ টাকা।
  • কোয়েল পাখির প্রতিটি সিদ্ধ ডিমের দাম ৪ টাকা থেকে সাড়ে ৪ টাকা।

কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার সতর্কতা / অপকারিতা 

কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার সময় কিছু সতর্কতা মনে রাখা উচিত। এ ডিম পুষ্টিগুণ সম্পন্ন কিন্তু মনে রাখতে হবে যেন প্রসেসিং করার কারণে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে না যায়। এজন্য নিম্নের সতর্কতা মেনে চলা উচিত। যেমন -
  • ডিম ভাজি করার সময় বেশি তেল দেওয়া উচিত নয়।
  • বেশি তেল দিয়ে ডিম ভাজি করলে পুষ্টিগুণ ব্যাহত হয়।
  • বেশি খাওয়ার কারণে কোলেস্টেরল বেড়ে যেতে পারে। 
  • এ ডিম বেশি খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে।
  • বেশি পরিমাণে ডিম খেলে হৃদরোগের সমস্যা দেখাতে পারে।
  • অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এ ডিম না খাওয়াই ভালো। এতে থাকা ফ্যাটি এসিড ক্ষতির কারণ হতে পারে।

কোয়েল পাখি কতগুলি করে ডিম দেয় 

কোয়েল পাখি দেখতে ভিন্ন রকমের এবং আকার ছোট। এই পাখিগুলো সাইজে ছোট হলেও অনেক ডিম দিয়ে থাকে। এক একটি ডিমের ওজন হয় মাত্র ১০ থেকে ১২ গ্রাম।

  • পতিটি স্ত্রী কোয়েল পাখি বছরে ২০০ থেকে ২৫০ টি ডিম দিয়ে থাকে।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিগুণ, সতর্কতা, পুষ্টিগুণ ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে সকল তথ্যগুলো বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন ও উপকৃত হয়েছেন।

আশা করি, এরকম আরো আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকবেন ও শেয়ার করে দিবেন। প্রতিদিন নিয়ম মেনে পরিমানমত ডিম খাবেন, সুস্থ থাকবেন। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url