মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি লেখা। শীতকালের দানাদার এক ধরনের সবুজ সবজি মটরশুঁটি। এটি শীতকালীন সবজি হলেও এখন প্রায় ১২ মাসই পাওয়া যায়। এই সবজি প্রায় প্রতিটি খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করে। এই মটরশুঁটিগুলো শুধু সুস্বাদুই নয়, রয়েছে নানান পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা।
আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন মটরশুঁটির বিভিন্ন পুষ্টিগুণ, মানব স্বাস্থ্যে মটরশুঁটির উপকারিতা, মটরশুঁটি খাওয়ার সতর্কতাসহ অন্যান্য তথ্যাবলী। কাঁচা বা রান্না করে উভয় ভাবেই খাওয়া যায় এগুলো। সংরক্ষণ করা মটরশুঁটির চাইতে টাটকা মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ বেশি পাওয়া যায়।
পেজ সুচিপত্র
মটরশুঁটির পরিচিতি
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা জানার আগে আমাদের জানা দরকার এর পরিচিতি সম্পর্কে। লম্বা ও সবুজ রংয়ের ফলের মধ্যে আবৃত থাকে এই মটরশুঁটি। এই আবরণের ভিতরে একটি সাথে আরেকটি লেগে থাকে গোলাকার ও গাঢ় সবুজ বর্ণের এ ফলগুলো। প্রতিটি আবরনের মধ্যে প্রায় ছয়-সাতটি করে মটরশুঁটি বা ফল থাকে। এই মটরশুঁটিগুলো এক জাতীয় ফল কিন্তু রান্না ব্যবহার করা হয়। এই সবুজ মটরশুটিগুলো শিম জাতীয় সবজির অন্য একটি জাত। বিভিন্ন রঙের ও জাতের মটরশুটি রয়েছে। যেমন -
- সবুজ রঙের মটরশুঁটি,
- বেগুনি রঙের মটরশুঁটি,
- লাল রঙের মটরশুঁটি,
- রেখাযুক্ত মটরশুঁটি।
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ
মটরশুঁটি পুষ্টিকর ও সুস্বাদু একটি ফল সবজি। এই সবজিটি পুষ্টিগুনে ভরপুর। মটরশুঁটিতে বিভিন্ন রকমের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এই পুষ্টি উপাদান গুলো নিম্নরূপ। প্রতি ১০০ গ্রাম মটরশুঁটিতে পাওয়া যায় -
- এনার্জি বা শক্তি - ৮০ কিলোক্যালরি,
- শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট - ১৪.৫ গ্রাম,
- আমিষ বা প্রোটিন - ৫.৪ গ্রাম,
- চর্বি বা ফ্যাট ০.৫ গ্রাম,
- সুগার - ৫.৭ গ্রাম,
- ফাইবার বা আঁশ - ৫.১ গ্রাম,
- ক্যালসিয়াম - ২৫ মিলিগ্রাম,
- ম্যাগনেসিয়াম - ৩৩ মিলিগ্রাম,
- আয়রন - ১.৫ মিলিগ্রাম,
- পটাশিয়াম - ২৪৪ মিলিগ্রাম,
- জিংক - ১.২ মিলিগ্রাম,
- ফসফরাস - ১০৮ মিলিগ্রাম,
- বিটা ক্যারোটিন - ৪৪৯ মাইক্রোগ্রাম,
- ফোলেট বা ভিটামিন বি৯ - ৬৫ মাইক্রোগ্রাম,
- ভিটামিন এ - ৩৬ মাইক্রোগ্রাম,
- ভিটামিন বি১ - ০.৩ মিলিগ্রাম,
- ভিটামিন বি২ - ০.১ মিলিগ্রাম,
- ভিটামিন বি৬ - ০.২ মিলিগ্রাম,
- ভিটামিন সি - ৪০ মিলিগ্রাম,
- বিভিন্ন ধরনের এন্ট্রি অক্সিডেন্ট, মিনারেল ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
মটরশুঁটি খাওয়ার নিয়ম
মটরশুঁটি অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ও উপকারী একটি সবজি। এর সবজি সঠিকভাবে খেতে না পারলে, এর পুষ্টিগুণ পুরোপুরি আসে না। ফলে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারে না করে ক্ষতির কারণ হতে পারে। মটরশুঁটি নিম্নোক্ত উপায়ে খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়।
- মটরশুঁটি কাঁচা খাওয়া যায়।
- সালাদ করে খাওয়া যায়।
- আলু ভর্তার মত করে সিদ্ধ করে ভর্তা করে খাওয়া যায়।
- বিভিন্ন তরকারির সাথে রান্না করে খাওয়া যায়, বিশেষ করে মাছ দিয়ে রান্না সবজি।
- স্যুপের সাথে খাওয়া যায়।
- মটরশুঁটি সিদ্ধ করে ব্লেড করেও খাওয়া যায়।
- মটরশুঁটি ডিপ ফ্রাই করে খাওয়া হলে পুষ্টিমান ঠিক থাকে না।
- মটরশুঁটি বেশি তেল দিয়ে ভাজলে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়। সঠিক পুষ্টি পাওয়ার জন্য অল্প তেলে এবং কম পরিমাণে ভাজি করে খাওয়া উচিৎ।
- লবণ ছাড়া মটরশুঁটি খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
- পাস্তার সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়।
- নুডলস এর সাথে খাওয়া যায়।
১.মটরশুঁটি খাওয়ার উপকারিতা
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনার মূল আলোচনা হল মটরশুঁটি মানবদেহে যে ধরনের উপকারিতা গুলো করে সে সম্পর্কে। ছোট ছোট মটরশুঁটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান, এন্টি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও মিনারেলস।
উক্ত ভিটামিন সমৃদ্ধ মটরশুঁটি খেলে ডায়াবেটিস ও হৃদরোগসহ মানব শরীরের সকল ধরনের রোগ প্রতিরোধের উপকারিতা পাওয়া যায়। এই মটরশুঁটি আরেকটি গুণ হলো দূরেরোগ্য ব্যাধি ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। সেজন্য সঠিক উপকারিতা পাওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত এটি খেতে হবে।
২.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আপনাদেরকে জানাবো মটরশুঁটি খেলে কিভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে সে সম্পর্কে। মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রোটিন, শর্করা, বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল ও এন্ট্রিঅক্সিডেন্ট। এই উপাদানগুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন কোষ-কলার কার্যকারিতা বাড়ায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ফলে শরীর সুস্থ থাকে।
আরও পড়ুন ঃ স্ট্রবেরির পুষ্টিগণ ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম।
৩.কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনা এ পর্যায়ে আমরা আলোচনা করব মটরশুঁটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় সে সম্পর্কে। এতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ। ফাইবার বা আঁশ সমৃদ্ধ মটরশুঁটি প্রতিনিয়ত খেলে হজম প্রক্রিয়া উন্নত হয়, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয় এবং মলত্যাগ সহজ হয়।
আরও পড়ুন ঃ পানি ফলের পুষ্টিগুণ ২৫ টি উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম।
৪.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা আলোচনা করব মটরশুঁটি খেলে ডায়াবেটিস তথা সুগার নিয়ন্ত্রণ হয় সে সম্পর্কে। মটরশুঁটিতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে ডায়াটরি ফাইবার বা আঁশ আর এই ফাইবার গুলো খাওয়ার পরে গ্লুকোজ স্লো গতিতে রক্ত শোষিত হতে সহায়তা করে। ফলে রক্তে গ্লুকোজের বেড়ে যেতে পারে না এবং নিয়ন্ত্রণে থাকে।
আরও পড়ুন ঃ ডিম ভাজি না সিদ্ধ পোচ নাকি আধা-সিদ্ধ কিভাবে খেলে বেশি উপকার।
৫.ওজন কমতে সহায়তা করে
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা জেনে নিব মটরশুঁটি খেলে ওজন কমতে সহায়তা করে সে সম্পর্কে। আমরা আগের আলোচনায় জেনেছি মটরশুঁটি কম ক্যালোরিযুক্ত ও উচ্চ ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার।
এই ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার মটরশুটিগুলো খেলে দ্রুত পেট ভরে যায় এবং পেট ভরা ভরা আছে মনে হয় ফলে পরবর্তীতে খাওয়ার আগ্রহ কমে যায়। অপরদিকে কম ক্যালোরিযুক্ত হওয়ার কারণে এই খাবারটি খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৬.চোখ ভালো রাখে
চোখ ভালো রাখতে সহায়তা করে মটরশুঁটি। এতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন এ, বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যেগুলো চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে ও রাতকানা রোগ দূর করতে সহায়তা করে।
৭.ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা জেনে নেব মটরশুঁটি খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে সে সম্পর্কে। মটরশুঁটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েড ও ক্যারোটিনয়েড। গবেষকদের মতে পলিফেনল সমৃদ্ধ খাবার পাকস্থলীর ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। ক্যান্সার প্রতিরোধী পলিফেনল সমৃদ্ধ একটি খাবার হল মটরশুঁটি। সুতরাং প্রতিনিয়ত মটরশুঁটি খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
৮.হাড় মজবুত করে
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা আলোচনা করব মটরশুঁটি খেলে হাড়ের গঠন মজবুত হয় সে সম্পর্কে। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন কে, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও অন্যান্য উপাদান। যে উপাদানগুলো হাড়ের গঠনকে মজবুত করতে সহায়তা করে।
৯.হৃদপিন্ড ভালো রাখে
মটরশুঁটির পুষ্টিগুণ ১৬ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কিত আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা আপনাদেরকে জানাবো মটরশুঁটি খেলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে সে সম্পর্কে। এন্টি অক্সিডেন্ট ও পটাশিয়াম হৃদযন্ত্রকে ভালো রাখার জন্য খুবই কার্যকরী। এন্ট্রি অক্সিজেন সমৃদ্ধ মটরশুঁটি খেলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং হৃদরোগের রোগের ঝুঁকি কমে।
১০.ত্বক ভালো রাখে
ত্বক ভালো রাখতে যথেষ্ট কার্যকরী মটরশুঁটি। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদানসহ বিভিন্ন এন্ট্রিঅক্সিডেন্ট। যেগুলো ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত মটরশুঁটি খেলে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে, ত্বক সুন্দর, উজ্জ্বল ও মসৃণ করে। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
১১.মন ভালো রাখে
মন ভালো রাখতে মটরশুঁটি যথেষ্ট কার্যকরী। মটরশুঁটিতে রয়েছে বিভিন্ন এন্ট্রিঅক্সিডেন্ট ও ফ্যাটি এসিড ট্রিপটোফ্যান। এই ট্রিপটোফ্যান সেরোটনিনের কার্যকারিতাকে নিয়ন্ত্রণ করে। কাজেই এই মটরশুঁটি খেলে মন-মেজাজ ভালো থাকে, অবসর দূর হয় ও কাজে মন বসে।
১২.গর্ভবতী ও স্তনদানকারী মদের জন্য নিরাপদ
গর্ভবতী ও স্তনদানকারী মাদের জন্য মটরশুঁটি নিরাপদ ও উপকারী। মটরশুঁটিতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফলিক অ্যাসিড ও জিংক যেগুলো গর্ভবতী মা, স্তনদানকারী মা ও বাচ্চার জন্য যথেষ্ট উপকারী। এই পুষ্টি উপাদানগুলো মায়ের ও গর্ভের বাচ্চার রক্তের স্বল্পতা দূর করে ও স্নায়ুতন্ত্রের গঠনে সহায়তা করে।
১৩. ফটোশুঁটির ত্বকের জন্য উপকারী।
১৪. শরীরের হিমোসিষ্টিন লেভেল কমায় ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।
১৫. শরীরের দূষিত পদার্থ বের করে শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
১৬. মটরশুঁটিতে বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম স্নায়ুতন্ত্রের উন্নতি করতে সহায়তা করে।
মটরশুঁটি খাওয়ার সতর্কতা
মটরশুঁটি বেশ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ও উপকারী সুস্বাদু সবজি কিন্তু বেশি পরিমাণে বা অতিরিক্ত খেলে সমস্যা কারণ হতে পারে। মটরশুঁটি খাওয়ার সময় নিম্নোক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
- যাদের ইউরিক এসিডের পরিমাণ বেশি তাদের খাওয়া উচিত নয়, এতে ইউরিক এসিড আরো বেড়ে যেতে পারে।
- যাদের আই বি এস এর সমস্যা আছে তাদের খাওয়া উচিত নয়, এতে আইবিএস বেড়ে যেতে পারে।
- বর্তমানে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী মটরশুটিকে সবুজ ও টাটকা রাখার জন্য রং ও বিষ মিশিয়ে থাকেন। কাজেই এটি খাওয়ার আগে ভালো করে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া উচিত।
- মটরশুঁটি বাচ্চাদের খেতে দিলে বিশেষ সতর্কতার অবলম্বন করা উচিত এবং ১৫-২০ মিনিট কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া উচিত।
উপসংহার
মানব স্বাস্থ্যের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই এই সবুজ মটরশুঁটির ভূমিকা রয়েছে। হজমে সহায়তা থেকে শুরু করে হৃদরোগ কমাতে যথেষ্ট কার্যকরী এই মটরশুঁটি। প্রতিদিনের খাবারে মটরশুঁটি রাখলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হওয়ার পাশাপাশি মন-মানসিকতা ভালো থাকতে পারে। প্রতিদিন নিয়মিত মটরশুঁটি খান স্বাস্থ্য ভালো রাখুন। আর্টিকেলটি সম্পর্কে কোন মতামত থাকলে কমেন্টস বক্সে জানানোর অনুরোধ রইল।
আশা করি, মটরশুঁটি সম্পর্কিত আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা এর সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যাদি বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন ও উপকৃত হয়েছেন। যদি আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করে দিতে ভুলবেন না প্লিজ। এরকম আরো আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন। কষ্ট করে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url